Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st ডিসেম্বর ২০২৩

ওভারভিউ

সময় আপন গতিতে চলছে। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জনসংখ্যা। বদলে যাচ্ছে জীবন যাপন পদ্ধতি। বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অদম্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। বর্তমানে এই বাংলাদেশ ২২০০০ MW বিদ্যুৎ উৎপাদনের আলোকিত বাংলাদেশ। ১৯০১ সালে ঢাকার আহসান মঞ্জিলে প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদনের সুইচ অন করা হয়েছিল যার ব্যবহার শুধু এই আহসান মঞ্জিলেই সীমাবদ্ধ ছিল। ১৯৩৩ সালে ধানমন্ডি পাওয়ার হাউজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ১৫০০ KW এর দুটি জেনারেটর থেকে প্রথম বারের মতো কিছু আবাসিক ভবনে বিদ্যুৎ সরাবরাহ শুরু করা হয়েছিলো যা ধাপে ধাপে ১৯৪৭ সালে ২১MW এ উন্নিত হয়েছিলো। ১৯৫৯ সালে East Pakistan Water and Power Development Authority (EPWAPDA) প্রতিষ্ঠা করা হয় যাদের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও সরবরাহ কার্যক্রম পরিচালনা হতো। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত বিভিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে ৪৭৫ MW বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো যার অধিকাংশই যুদ্ধকালীন সময়ে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। স্বাধীন বাংলাদেশ ছিলো বিদ্যুৎ বিহীন অন্ধকারে আচ্ছন্ন এক ধ্বংস্তুপের বাংলাদেশ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান খুব দ্রুত সময়েই বিদ্যুৎ কেন্দ্রসমূহ মেরামত করে পুনরায় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করেছিলেন। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশ আজ আলোকিত বাংলাদেশ। আজ সারা দেশে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া সম্ভব হয়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি দেশের অবকাঠামো বদলে যাচ্ছে। গ্রামের মেঠোপথ সমূহ পাকা পথে রূপান্ত্রিত হয়েছে। ছোট ছোট গ্রামের বাজার সমুহ শহরে পরিণত হয়েছে । ছনের, বনের বা মাটি দিয়ে তৈরি কাঁচা বাড়িঘরসমূহ ইটপাথরের বাড়িতে পরিণত হয়েছে। বিভাগীয় ও জেলা শহরে বাড়ছে অনেক বড় বড় শপিং মল, বাড়ছে বহুতল ভবন। বাড়ছে শিল্প কারখানা। গ্রামীন জনপদে বাড়ছে ক্ষুদ্র ও কুঠির শিল্প। ফলে বাড়ছে বিদ্যুৎ শক্তির ব্যপক চাহিদা। গবেষকদের বিশ্লেষণাত্মক তথ্য অনুযায়ী আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে ৬০০০০ MW পরিবেশ বান্ধব বিদ্যুৎ শক্তির প্রয়োজন হবে। এমতাবস্থায় মানসম্পন্ন পরিবেশ বান্ধব বিদ্যুৎ শক্তির উৎপাদন ,শক্তি সংরক্ষন , শক্তি-দক্ষতার উন্নয়ন, প্রচলিত শক্তির উন্নয়ন, চাহিদা ও সরবরাহ ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনে উৎসাহ প্রদান, শক্তি সঞ্চয় , অপচয় রোধ এবং শক্তি, পরিবেশ ও আর্থ-সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ বিষয়ক গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ২০১৫ সালে বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল (বিইপিআরসি) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। কাউন্সিল বিভিন্ন গবেষণা কার্যক্রমে অর্থায়ন করে আসছে। বর্তমানে, কাউন্সিল নিম্নলিখিত সাতটি  গবেষণা ক্ষেত্রে অর্থায়ন করছে:

১) শক্তি সংরক্ষণ

২) শক্তি-দক্ষতা এবং চাহিদা ব্যবস্থাপনা

৩) নবায়নযোগ্য শক্তি

৪) প্রচলিত শক্তি

৫) সঞ্চালন, বিতরণ, একীভূতকরণ এবং অবকাঠামো

৬) শক্তি সঞ্চয়

৭) শক্তি, পরিবেশ এবং আর্থ-সামাজিক প্রভাব বিশ্লেষণ

 

কাউন্সিল উপরে উল্লেখিত গবেষণা ক্ষেত্রে গবেষণা ও পাইলট প্রকল্প সম্পন্ন করার নিমিত্ত গবেষণা প্রস্তাব দাখিলের জন্য প্রতি বছর একাধিকবার আহবান করে থাকে। প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সমন্বিত গবেষণা প্রস্তাব আহবানের বিজ্ঞাপন কাউন্সিলের নিজস্ব ওয়েবসাইট ও সুপরিচিত পত্রিকার মাধ্যমে প্রচার হয়ে থাকে। বিইপিআরসি সর্বদা একাডেমিক গবেষণার পরিবর্তে ফলিত গবেষণা বিষয়ক গবেষণায় উৎসাহ প্রদান করে।

কাউন্সিল গবেষণা প্রকল্পে সর্বোচ্চ ৪,০০,০০,০০০ (চার কোটি) টাকা পরিমাণ অর্থ বরাদ্ধ করে থাকে। গবেষণা প্রকল্প তিন বছরের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। BEPRC বরাদ্ধকৃত অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধি বা হ্রাস করার অধিকার সংরক্ষণ করে।

গবেষণা প্রস্তাব দাখিলের যোগ্যতা:

BEPRC-তে গবেষণা প্রস্তাব জমা দেওয়ার যোগ্য প্রস্তাবকদের ওয়েবসাইটে দেয়া Rearch Proposal Submission Guideline এর নির্দেশনা মোতাবেক অনলাইনের (http://researchgrant.eprc.gov.bd) মাধ্যমে প্রস্তাব জমা দিতে হবে।

সহযোগিতামূলক প্রস্তাব:

দুই বা ততোধিক সংস্থা যৌথভাবে বা একত্রিত হয়ে প্রায়োগিক গবেষণা প্রকল্প জমা দিতে পারবে। তবে PI অবশ্যই একজন আবাসিক বাংলাদেশী হতে হবে ও বাংলাদেশে তার প্রতিষ্ঠান থাকতে হবে।

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon